Symphony ZV এর সম্পর্কে কিছু কথা।
অবশেষে হাতে পেলাম symphony Explorer z5. অনেকেই হয়তো ভাবছেন এই নতুন ফোনটি সম্পর্কে। এর দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪৯৯০ টাকা।কিন্তু ১৪৩৯০ টাকাতেই কোনো কোনো দোকানে মিলছে এই ফোন।আমি কিছুদিন আগে রাজশাহীর একটা দোকান থেকে ১৪৩৯০ টাকা দিয়ে কিনেছি এই ফোন। নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে আজ এর খারাপ এবং ভালো দিক গুলো আলোচনা করবো।
→ প্রথমেই এর ভালো দিক গুলো আলোচনা করবো।
১. এর সবচেয়ে বড় চমক রয়েছে ডিসপ্লে তে। এতে ব্যাবহার করা হয়েছে Dragontail glass protection এবং Back এ ব্যাবহার করা হয়েছে corning gorilla glass 3. Ips ডিসপ্লে হওয়ার কারনে আপনি পাবেন জীবন্ত ছবির অনুভূতি। নেগেটিভ ইফেক্ট মোটেই পাবেন না।
→ প্রথমেই এর ভালো দিক গুলো আলোচনা করবো।
১. এর সবচেয়ে বড় চমক রয়েছে ডিসপ্লে তে। এতে ব্যাবহার করা হয়েছে Dragontail glass protection এবং Back এ ব্যাবহার করা হয়েছে corning gorilla glass 3. Ips ডিসপ্লে হওয়ার কারনে আপনি পাবেন জীবন্ত ছবির অনুভূতি। নেগেটিভ ইফেক্ট মোটেই পাবেন না।
২. সিম্পনির এই ফোনটি তে ব্যাবহার করা হয়েছে মেটাল ফিনিশিং যার জন্য ডিভাইসটি অনেক ইউনিক মনে হবে।
অনেক স্মুথি একটা ফিল হবে। যারা গোলগাল সেট পছন্দ করেন না তাদের কাছে এটি অবশ্যই ভালো লাগবে। কিছুটা Sony Experia টাইপ ( দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানো আরকি)।
৩. র্যাম কম হওয়ার কারনে আমরা প্রায়ই খুব ঝামেলার মধ্যে পরি। কিন্তু Symphony Z5 এ দেওয়া হয়েছে ২ জিবি র্যাম এবং ১৬ জিবি রম যার প্রায় ১২ জিবি স্টোরেজ হিসেবে ব্যাবহার করা যায়।
৪. চায়না ডিভাইস গুলোর ক্যামেরা কিছুটা দুর্বল হয় এটাই স্বাভাবিক। বিশেষ করে রাতের বেলা ছবি তুলতে গেলে খুব বাজে অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হতে হয়, কিন্তু Symphony Z5 এর রাতের ছবি আমাকে মুগ্ধ করেছে। কোন অংশেই খারাপ বলা যাবে না। ফ্লাশ যথেষ্ট শক্তিশালী।
৫. ব্যাটারি ব্যাকআপ নিয়ে টেনশন থাকতে পারে অনেকের, তবে আমার কাছে খুব খারাপ মনে হয়নি।
বিঃদ্র : ফোন কেনার পর পরই অনেকে আর তর সইতে পারেন না। চালু করেই তুফান বইয়ে দেন। তাদের কে উদ্দেশ্য করে বলি "ভাই নতুন ফোন কেনার পর পুরো ১০০% চার্জ দেওয়ার পর ব্যাবহার করুন। আশা করি সার্ভিস অনেকটাই ভালো দিবে।
৫. ইউজার ইন্টারফেসটা খুব ভালো লেগেছে। অনেক গুছানো আর কালারফুল।
৬. টাচ রেসপন্স অনেক ভালো লেগেছে। অনেক স্মুথি। স্পিডও বেশ ভালো।
৭. সাধারণত চাইনিজ ডিভাইস গুলোতে নিম্নমানের এক্সেসরিজ ব্যাবহার করা হয় কিন্তু এই ডিভাইসটির এক্সেসরিজ গুলো অনেক উন্নত হয়েছে আগের থেকে। বিশেষ করে হেডফোন ও চার্জার।
→ এবার আসুন এর খারাপ দিকগুলো আলোচনা করি।
১. এই ডিভাইসটির সবচেয়ে খারাপ দিক হচ্ছে এর সিম এবং মেমোরি পোর্টে। যারা ঘনঘন সিম অথবা মেমোরি চেঞ্জ করেন তাদের খুব বিরক্ত লাগবে। আলাদা পিন ইউজ করে সিম,মেমোরি পোর্ট খুলতে হয় যা সবসময় নিয়ে ঘুরা সম্ভব নয়। তাছাড়া সিম,মেমোরি পোর্টটি পুরো আলাদা যেকোন সময় হারিয়েও যেতে পারে।
২. সেটটি তে নন রিমুভেবল ব্যাটারি ইউজ করা হয়েছে যার কারনে ব্যাটারি চেঞ্জ করার কোন সুযোগ নেই।
৩.যারা সেলফি লাভার তাদের কাছে মোটেও ভালো লাগবে না এই ডিভাইসটি। ফ্রন্টে যদিও 2 mp ক্যামেরা ব্যাবহার করা হয়েছে কিন্তু এর মান একটু খারাপ।
এই অসুবিধা গুলো ছাড়া আর কোন খারাপ দিক আমার নজরে আসেনি। মিডল রেঞ্জের ফোনগুলোর মধ্যে এই ডিভাইসটির খুব কাছাকাছি হচ্ছে Walton S3. যার দাম ১৬৮৮৯ টাকা। তবে সব দিক দিয়ে এগিয়ে আছে Symphony Z5. এটা একান্তই আমার নিজস্ব মতামত। কেউ আশা করি ভুল বুঝবেন না। সবাইকে শুভ রাত্রি। খোদা হাফিজ।
অনেক স্মুথি একটা ফিল হবে। যারা গোলগাল সেট পছন্দ করেন না তাদের কাছে এটি অবশ্যই ভালো লাগবে। কিছুটা Sony Experia টাইপ ( দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানো আরকি)।

৪. চায়না ডিভাইস গুলোর ক্যামেরা কিছুটা দুর্বল হয় এটাই স্বাভাবিক। বিশেষ করে রাতের বেলা ছবি তুলতে গেলে খুব বাজে অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হতে হয়, কিন্তু Symphony Z5 এর রাতের ছবি আমাকে মুগ্ধ করেছে। কোন অংশেই খারাপ বলা যাবে না। ফ্লাশ যথেষ্ট শক্তিশালী।
৫. ব্যাটারি ব্যাকআপ নিয়ে টেনশন থাকতে পারে অনেকের, তবে আমার কাছে খুব খারাপ মনে হয়নি।
বিঃদ্র : ফোন কেনার পর পরই অনেকে আর তর সইতে পারেন না। চালু করেই তুফান বইয়ে দেন। তাদের কে উদ্দেশ্য করে বলি "ভাই নতুন ফোন কেনার পর পুরো ১০০% চার্জ দেওয়ার পর ব্যাবহার করুন। আশা করি সার্ভিস অনেকটাই ভালো দিবে।
৫. ইউজার ইন্টারফেসটা খুব ভালো লেগেছে। অনেক গুছানো আর কালারফুল।
৬. টাচ রেসপন্স অনেক ভালো লেগেছে। অনেক স্মুথি। স্পিডও বেশ ভালো।
৭. সাধারণত চাইনিজ ডিভাইস গুলোতে নিম্নমানের এক্সেসরিজ ব্যাবহার করা হয় কিন্তু এই ডিভাইসটির এক্সেসরিজ গুলো অনেক উন্নত হয়েছে আগের থেকে। বিশেষ করে হেডফোন ও চার্জার।
→ এবার আসুন এর খারাপ দিকগুলো আলোচনা করি।
১. এই ডিভাইসটির সবচেয়ে খারাপ দিক হচ্ছে এর সিম এবং মেমোরি পোর্টে। যারা ঘনঘন সিম অথবা মেমোরি চেঞ্জ করেন তাদের খুব বিরক্ত লাগবে। আলাদা পিন ইউজ করে সিম,মেমোরি পোর্ট খুলতে হয় যা সবসময় নিয়ে ঘুরা সম্ভব নয়। তাছাড়া সিম,মেমোরি পোর্টটি পুরো আলাদা যেকোন সময় হারিয়েও যেতে পারে।
২. সেটটি তে নন রিমুভেবল ব্যাটারি ইউজ করা হয়েছে যার কারনে ব্যাটারি চেঞ্জ করার কোন সুযোগ নেই।
৩.যারা সেলফি লাভার তাদের কাছে মোটেও ভালো লাগবে না এই ডিভাইসটি। ফ্রন্টে যদিও 2 mp ক্যামেরা ব্যাবহার করা হয়েছে কিন্তু এর মান একটু খারাপ।
এই অসুবিধা গুলো ছাড়া আর কোন খারাপ দিক আমার নজরে আসেনি। মিডল রেঞ্জের ফোনগুলোর মধ্যে এই ডিভাইসটির খুব কাছাকাছি হচ্ছে Walton S3. যার দাম ১৬৮৮৯ টাকা। তবে সব দিক দিয়ে এগিয়ে আছে Symphony Z5. এটা একান্তই আমার নিজস্ব মতামত। কেউ আশা করি ভুল বুঝবেন না। সবাইকে শুভ রাত্রি। খোদা হাফিজ।